
Don't waste your time in fake site.Join real site and make money.
Free bitcoin
Earn free bitcoin every hour.Also can free mining.

Eobot
BCH/DOGE/XRP/DASH/GNT/ADA/CURE/XEM/XMR/STEEM/LSK/USD/GRC all coin free mining

স্বাভাবিক কারণেই নিজের নাম এ উত্তর দিতে পারলাম না ।
সাল 2016 , মাস মে আমি বেঙ্গালুরু এর টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চের একটি শাখা তে ইন্টার্নশীপ করছি ।
একদিন সকালে প্রতিদিনের মতো ভারত সরকার এর ভর্তুকির দাক্ষিণ্যে আমি ভরপেট ভুরিভোজ করে মন দিয়ে ল্যাবের কাজ করছি । ঘন্টা দুয়েক পরে মনে হলো পেটের ভেতর খাবার আর নাড়িভুঁড়ির ভেতর যুদ্ধ শুরু হয়েছে । বুঝতে পারলাম যে এখুনি যুদ্ধ রোধ না হলে আমার মানসন্মান অপঘাতে মারা যেতে পারে এবং তার সাথে আমার খাকি কালার এর প্যান্টের ও মৃত্যু অনিবার্য। সাথে সাথে বাথরুম এর দিকে দৌড়ালাম, কিন্তু ভুলে গেছি একটা বৈজ্ঞানিক সম্মেলন চলছে তাই বেশ ভিড়, জায়গা পেতেই ভেতরে ঢুকে শান্তির নিঃস্বাস ফেললাম, একদম সঠিক সময়ে এসেছি, এ যুদ্ধে জয় আমারই হবে ভেবে একটা গভীর আনন্দ হলো (এই আনন্দ যে অনুভব না করেছে তার পক্ষে বোঝা মুশকিল, যেন বুক থেকে একটা দশমনি পাথর নেমে গেলো) আর তাছাড়া ওখানকার বাথরুম গুলো পুরো ঝকঝক করছে, বাথরুম গিয়েও নিজের আরাম আর চোখের আরাম।
প্রকৃতির সাথে আলাপচারিতার পর যখন বেরোবো তখন কানে এলো, মহিলা কণ্ঠের সমবেত আলাপ চারিতার শব্দ। আমার মাথায় বাজ পড়লো, এ কি করে সম্ভব ? বাথরুম গুলো তো unisex নয়, আমি তো প্রতিদিন এর বাথরুম এই এসেছি কিন্তু অন্য ছেলেদের আস্তে দেখেছি কিন্তু আজ ছেলেদের বদলে মেয়েদের কথা শুনছি কেন? আমি কি ভুল করে তবে মেয়েদের বাথরুম এ এসে পড়লাম ? এবার কি হবে? সিকিউরিটি ক্যামেরায় ধরা পড়লে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে, ল্যাব এর ইনচার্জ কে ইমেইল করে জানাবে, আমার আর ইন্টানশিপ করা হবে না , মাসের মাঝে আমাকে বাড়ি ফিরে যেতে হবে, বাড়িতে বাবা মা জানলে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেবে................আমার মাথায় এই সব ভুলভাল চিন্তা ঘুরছে । পরের আধ-ঘন্টা আমার যে কি দুশ্চিন্তায় কাটলো আমি বলে বোঝাতে পারবো না।
একটু পরে আমি সাহস করে বাইরে এসে দেখলাম যে অনেক লোক বার বার আসছে বলে মেন দরজাটা খোলা ছিল আর ওই দরজার পাশেই মেয়েদের বাথরুম এর দরজা, প্রচুর মহিলা বাইরে wait করছে কখন তারা যাবে ভেতরে আর তার মাঝেই তারা একে অপরের সাথে কথা বলার নাম করে মাছের বাজার বসিয়ে দিয়েছে ,আমি অটো কথার আওয়াজ পাচ্ছিলাম সেটা ওই অতদূর থেকে আসছিলো, আমি বুঝতেও পারিনি । কি ভয়ঙ্কর গলার জোর রে বাবা !!!
মেয়েরা যে বেশি কথা বলে আমি জানতাম কিন্তু তাদের বেশি কথা বলার চোটে যে ছেলেদের হার্টফেল হতে পারে এটা জানা ছিল না ।
adbtcEasy earn bitcoin