কিছু উক্তি

কিছু উক্তি

কিছু উক্তি


মাঝে মাঝে এই হৃদয়ে কাউকে যাবতজীবন কারাদন্ড দেওয়া দরকার। সুযোগ না রাখা অন্য কারো আপিলের।

এমন একটি অন্ধকার রাতে তোমাকে দেখার অনেক ইচ্ছা ছিল।অথচ ভাগ্যের কি পরিণাম ঈশ্বর আমাকে দিন রাত এক করে দিয়েছে।চোখ খুললে ও অন্ধকার,বন্ধ করলে ও অন্ধকার।

মাঝে মাঝে এই হৃদয়ে কাউকে যাবতজীবন কারাদন্ড দেওয়া দরকার। সুযোগ না রাখা অন্য কারো আপিলের।

তোমার শ্বাশুরি মা কতবার যে আমার মুখ থেকে তোমার নাম জানতে চেয়েছে।আমি বলতে পারিনি। কি নাম তোমার???

 আমার সোনার তরী আজ অন্য কারো অধিকারে।অধিকার কি জিনিষ তুমি কখনো বুঝলে না।
তুমি কেবলি প্রেমিকের হৃদয়ের আঁকা ঝাপসা ছবি।তুমি কি মানুষ হতে পারো না!


একদিন আমার ও একটি তুমি হবে।

মাঝে মাঝে এই হৃদয়ে কাউকে যাবতজীবন কারাদন্ড দেওয়া দরকার। সুযোগ না রাখা অন্য কারো আপিলের।
 তোমার ধন-দৌলত এর প্রতি যখন এতটাই আাকর্ষণ,তুমি ধনী ছেলে-মেয়ের পিছন পিছন কুকুরের মত না ঘুরে নিজেকে ধনবান হিসেবে প্রতিষ্টা করা শ্রেয় নয়কি!

 প্রেম,ভালবাসা,প্রতারণা,হিংসা,লোভ কিছু কিছু মানুষের রক্তে বিদ্যমান নাও থাকতে পারে।তুমি কি তাদের একজন!

 কাছে টেনো না,সস্তা হয়ে যাবে।
কাছে যেও না,সস্তা বানিয়ে দিবে।

কিছু কিছু ছেলে-মেয়ে জন্মেছে শুধুমাত্র প্রেম করার জন্য।
কারো স্বামী-স্ত্রী হওয়ার জন্য নয়!
#বানীতে_মাতামহ
 
বিশ্বাস কর আর নাইবা কর,দিন শেষে এই দেশের রাজনীতি তোমাকে একটি ঝকঝকে কালো ডিজিটাল ব্যানার ছাড়া কিছুই দিবে না।
আমি প্রেমিক পুরুষ নাইবা হলাম।
একজন আদর্শ স্বামী,আদর্শ পিতা হওয়ার সুযোগ দিবে না!

নারী তোমার প্রেমে অনেক পুরুষকে ফাঁসাতে পারো,প্যাঁচাইতে পারো,আগলে রাখতে ও পারো। কিন্তু কবিকে নয়।
কবিরা তোমাদের প্রেম দেখে আর লিখে।
কবিদের চোখে বড় জোড় তুমি একটা গল্প,উপন্যাস,কবিতা।
তুমি কি কোন দিন শুনেছ অথবা দেখেছ রবি ঠাকুর পার্কে গিয়ে কোন ললনার সাথে বাদাম ভেঙ্গেছে কিংবা নজরুল রেস্তোরায় গিয়ে সময় কাটিয়েছে।

 সহজে একজন পুরুষ মিতব্যয়ী হয়ে উঠে না,যতহ্মণ না কোন মিতব্যয়ী নারী তার সংস্পর্শে এসেছে।
এই এক ছোঁয়াচে ব্যাপার,ছোঁয়াচে ব্যাপার।

তোমার ধর্মে আজি যে অপ্রত্যাশিত ঘটনাখানি ঘটিয়া গেল।তাহা মুখরিত,সন্মানিত,গ্রহণযোগ্য।
উক্ত ঘটনাখানি অন্য কোন ধর্মে ঘটিয়া গেলে!তাহা অভিশপ্ত,ঘৃণিত। তোমাদের সষ্ট্রাগুলো দুষ্ট হইয়া গিয়াছে দেখিতাছি।

 ডাক্তার হওয়ার আশা নিয়ে কোচিং করতে আসা ছেলেটি নগ্ন অবস্থায় শুঁয়ে আছে একদল ডাক্তারের সামনে।কি অদ্ভুদ! তার কথা কেউ শুনছে না।ডাক্তার ব্যস্ত শরীরের দামি অংশগুলো আলাদা করতে।

পরিবারের বাহিরে নিশ্চিন্তে,হাসি-খুশিতে প্রথম যে শিশুটির হাত ধরেছিলে মনে কি আছে তাকে? 


তুমি না আসিলে মোর নয়নের আঙ্গিনায়,
কে রাঙ্গাত তোমায়! ছন্দে,গদ্যে,পদ্যে,উপন্যাসের বর্ণমালায়।

জানালার পাশে দাড়িয়ে শুধুই কি জানালা দেখা!
নয়ন দুটি একটু চেয়েছিল মুঁচকি হেসে কেউ থাকুক,ওপারে উড়ুক দক্ষিণের বাতাসে এলোমেলো চুল।
আর!
মাঝে মাঝে চোখাচোখি হওয়া।

কোন এক সময় অপেহ্মা করতাম,এমন একটা শুক্রবার এর জন্য। সকালবেলা সিসিমপুর,দুপুরে বাংলা সিনেমা,সন্ধ্যায় আলিফ লায়লা,রাতে টকশো লাল গোলাপ।তার মধ্যে হঠাৎ করে ইলেকট্রিসিটি চলে যাওয়া।

সেই সকল নারীদের নারী দিবসের শুভেচ্ছা,যেই সকল নারী সন্তান জন্মে ছেলে মেয়ে প্রার্থক্য খুঁজে বেড়ায় না।
আর যেইসব নারী ছেলে সন্তান ছেলে সন্তান বলে নিজের মাতৃত্বকে অপমান করছেন,আপনার জন্য হতাশা ছাড়া কিছু বলার নেই।
আগে নিজেকে নারী হিসেবে ভাবতে শিখুন।নয়তো একদিন ভুলে যাবেন আপনি ও একজন নারী,আপনার জন্ম ও একজন নারী থেকে ।

 মনে থাকবে কি আমায়!
আগামী চার বছর পর এই দিনে।
যেমনটি আমি রেখেছি তোমায়।


মা,মেয়েটা একটু কম কথা বলে,কম মিশে দেখছি।
এর জন্য ছেলে ঠিক করা আছে তাই আরকি একটু কম কথা বলছে ।


 মাঝে মাঝে মেকআপে তোমাকে দেখতে মন্দ লাগে না।

মনের দরজায় তালা দিয়ছো ভালো কথা, মাঝে মাঝে ওয়াইফাই এর তালাটি তো খোলা রাখতে পারো!

হয়ত তুমি এক বা একাধিক, কিংবা দুই বা ততোধিক সন্তানের জননীর পথে।
কথা ছিল এক সাথে বৃদ্ধ হওয়ার।


ইচ্ছে করে হলে ও আপনি বা তুই ডাকে সম্বোধন করতে পারিনি।
তুমি করে সম্বোধনটা তোমার সাথে বেশ মানাবে।
রাজি?


ক্রাশ কনফেশন নামক পোস্টে এ তোমার নাম দেখলাম।
তুমি ও সম্পর্কে জড়িয়ে গেলে!


 সহধর্মিণী, অর্ধাঙ্গিনী কিংবা তুমি তার স্ত্রী।
প্রমাণ দিলে তোমার নাকে।
প্রমাণ দিলে চুলের সিঁথি রাঙ্গিয়ে।
আরও দিলে দুই বাহু স্থায়ী শিকল পড়িয়ে।
সে ও কি স্বামী পরিচয়ে অন্য কিছু করে!


বালক বিদ্যালয়ে থাকাকালীন, বালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক অনুষ্ঠান এ বালক সেজে দ্বৈত নৃত্য পরিবেশন করা মানুষ গুলোর জন্য আমার আজ ও মায়া লাগে।

নই আমি কোনো নায়ক টায়ক,নই আমি সিনেমার ডিরেক্টর।
তোর ওই ইশারা কি আমাকে আকর্ষণ করবে!


 পরের জন্মে তুমি আমার প্রথম নারী হবে!
মনে থাকবে?


চব্বিশ ঘন্টা আদেশ মেনে চলা। নিজের গুরুত্ব, সন্মান কেমন পাওয়া দরকার যার ধারণা নেই। এমন ক্রীতদাস প্রেমিকা আমার হতে পারে না।

সে কি জানে!
সিম অপারেটর এ তার রেকর্ড করা ভয়েসটি অনেক যুবকের একাকীত্ব দূর করে।


এমন একটি সন্ধ্যায়়,এমন সময়ে দশেক বছর আগে তুমি আমাকে বলেছিলে আমার নামটি একটা মাস্তানের নাম।

বিশ্বাস করো, আমি তোমাকে থুথু ছুড়ে ফেলতে দেখিনি কোনদিন!

সব কিছু অর্থ দিয়ে হয় না।
ইচ্ছা, অভিজ্ঞতা,স্বপ্নএইভাবে হয়ত হারিয়ে যায়।
হারিয়ে যায় সামান্য একটু সাপোর্ট এর ঘাটতিতে। হারিয়ে যায় একটু উৎসাহের অভাবে।


অনেক দিন ধরে নিখোঁজ তুমি।
এখন আর লাইভ এসে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে দেখিনা।


বর্ষায় পত্র দিও ওগো!
পত্র খানি নৌকা বানিয়ে ভাসিয়ে দিও।


অফিস থেকে আসার সময় বৃষ্টির সাথে দেখা হয়ে গেল।
কি আর করব!
ছাতা মাথায় নিয়ে ভিজলাম।


পিংক কালার আমার পছন্দ না, তোমাকে দেখছি সুন্দর মানিয়েছে।

মাঝে মাঝে তুমি ও তো পারো আমাকে নিয়ে একটু ভাবতে।
যেমনটি ভাবছি আমি, অফিসে বসে তোমাকে।


হ্যালো!কে বলছেন?
গুন্ডা বলছি।
মানে?
গুন্ডা, মহিলা গুন্ডা।


দোকানদারকে বললাম টিপ দিতে।
উনি আমাকে বিস্কিট ধরিয়ে দিলেন।
তুমিই বলো!
আমার কি করার আছে।


হঠাৎ করেই বাস স্ট্যান্ড এ চলে আসবে একদিন!
রোজ অফিস শেষে একলা একলা দাঁড়িয়ে ঝালমুড়ি শেষ করা বড়ই কঠিন।
ফরমাল ড্রেসের ভিড়ে চিনবে না?


ফেইসবুকে নিউজ ফিড দেখছিলাম। পিছন থেকে মা বলে মেয়েটি কে!

বালক শোনো!
ভালোবাসা মূল্যহীন, চাকরি করে বউ নিন।

বালিকা মাথায় রেখো!
ভালোবাসতে লাগে না অর্থ।
অর্থহীন সংসারে অশান্তির গর্ত।


জমজ বউ,জমজ গার্লফ্রেন্ড হলে মন্দ হত না।

তুমি আমাকে আপনি বলে ডাকবে।আমি তুমি করে বলছি।
এই নিয়ম নীতি, সংবিধান কোথায় আছে?


চাকরি মাস শেষে টাকা দেয়, কেড়ে নেয় প্রতিভা, সৃজনশীলতা, সামাজিকতা।
এই এক কঠিন বাস্তবতা।



তোমার ছবি জুম করে দেখি, ব্রাইটনেস বাড়িয়ে দেখি।
একটু খেয়াল রেখো টিপ খানা যেন কপালের মাঝখানে বসে।


একটি মেয়েকে তুমি যে কোন উপায়ে খুশি রাখতে পারো।
কিন্তু!
একটি বউকে সব উপায়ে খুশি রাখতে তুমি ব্যর্থ।


আজকাল আমি চোখের সামনে পড়ে যায়।
বড্ড বেমানান লাগে।
ভয় লাগে।
যদি প্রেমে পড়ে যায়!

 
হঠাৎ কিছু বছর পর।
তুই অন্য কারোর ঘর!
আর আমি?
অন্য কারো বর।


বিচারক:রিগ‍্যান তোমাকে একদিনের জন‍্য প্রধানমন্ত্রী দিলে, তুমি কি করবে?
স‍্যার আমি সারাজীবন প্রধানমন্ত্রী থেকে যাবো


 তোমাকে না দেখলে আমার কবিতাকে জানা হতো না।
কি অদ্ভুত তুমি।
কি উদ্ভট আমি!

 
 বাংলাদেশ ক্রিকেট মানেই আবেগ,যা তুমি অন‍্য দল গুলোতে খুঁজে পাবে না।
আর তাই আমরা বাঙালি।


 তুমি ও কি চাঁদের মত!
যেমন ধরো একাকী, স্পর্শের বাইরে।


পছন্দের পোশাক বাসায় নিয়ে আসার পর যখন শরীরে হয় না।আমি বুঝতে পারলাম,আমি স্বাস্থ্যবান হয়ে গিয়েছি।

একটি দেশের প্রশাসন,আইন কতটুকু নিখুঁত তা বুঝা যায় সে দেশের কারাগারগুলোতে নূন্যতম একটি দিন থেকে।

যে হাতে নিরীহ পশু কোপানো হয়,সে হাত থেকে তুমি ভালোবাসা আশা করো!

 প্রতিবাদীরা রাস্তায়,কলমে প্রতিবাদ করে যাবে।
আর কুলাঙ্গাররা প্রতিবাদের সুফল কবে আসবে দিন গুণবে।


আমি ও একদিন কারো ক্রাশ হবো!

ইফতার করার আগে অতিরিক্ত খাবার নষ্ট না করে,এক পাশে করে রেখে দিন।
মসজিদ এ যাবার সময় সেই খাবার তুলে দিন গরীব ছেলে মেয়েদের।
একবার ভেবে দেখুনতো ডাস্টবিন এ কত খাবার নষ্ট নাম দিয়ে ফেলে দি।


বাবু তুমি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খুলতে চাচ্ছো,তোমার বয়স কি আঠারো হয়েছে?

মাদ্রাসার ছাত্র মানে বোমা বানায়,অস্ত্র বানায়,মানুষ মারে যদি এমন চিন্তা ভাবনা হয়।তাহলে হাতে কলমে ট্রেনিং দিয়ে যারা মরণাস্ত্র বানাচ্ছে,বিশাল বিশাল উপাধি নিয়ে বাহিনী দিয়ে নীরহ মানুষদের উপর অত্যাচার করে যাচ্ছে তাদের সন্ত্রাস বললে কম হয়ে যায়।


লিখা- রিগ্যান বৈদ্য(Regun Boidya)